বিশেষ খবর ডেস্ক: বাংলাদেশে ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতি সম্মান ও সহিষ্ণুতা দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। সে সঙ্গে যারা এ স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করে এবং সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় উসকানি দেয় তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থাও চায় ওয়াশিংটন। বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্রিফিং করা হয়েছে।
ম্যাথিউ মিলার বলেন, এর আগে এ ব্যাপারে আমরা কথা বলেছি। বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে এ বিষয়ে আমাদের একাধিকবার আলোচনা হয়েছে। সে সব আলোচনায় আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি যে আমরা চাই ধর্মীয় ও ধর্মপালনের স্বাধীনতাকে বাংলাদেশে সম্মান হোক। সে সঙ্গে আমরা আরও চাই যারা হামলা করছে, তাদেরকে বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী জবাবদিহিতার আওতায় আনা হোক। এ ইস্যুতে বাংলাদেশ এবং বিশ্বের অন্য যে কোনো দেশ সম্পর্কে আমাদের অবস্থান এটাই।
গত ৩১ অক্টোবর নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে একটি স্ট্যাটাস পোস্ট করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সে স্ট্যাটাসে বাংলাদেশের কড়া সমালোচনা করে করেন। বাংলাদেশে হিন্দু, খ্রিস্টান এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপর বর্বর হামলার কড়া নিন্দা জানান। যারা উচ্ছৃঙ্খল জনতার দ্বারা হামলা ও লুটের শিকার হচ্ছে। বাংলাদেশ এখন পুরোপুরি বিশৃঙ্খল অবস্থায় রয়েছে।